Everything about পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Everything about পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া - ২৫%
৫. ভিটামিন বি-৩ এবং পালিয়ানস্যাচেচুরেটেড রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং ত্বক মসৃণ রাখে।
অভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ স্মার্ট কৃষি নিউজ ক্লিপিং স্মার্ট কৃষি ডিরেক্টরি কৃষি সেবা পোর্টাল এআইএস টিউব সকল
ড্রাগন ফলের উপকারিতাগুলো জানার আগে সবার প্রথম জানতে হবে এর পুষ্টিগুণগুলো কী কী। কেননা পুষ্টিগুণ না জানার ফলে উপকারিতাগুলোর কারণ বুঝতে পারবো না। তাই চলুন জানা যাক পুষ্টিগুণগুলা।
শীতের মরসুমে চারা গাছ প্রতিস্থাপন করলে, প্রতিস্থাপনের সময়ে মগ ভর্তি করে জল দেবেন এবং টবটিকে রৌদ্রে রাখবেন গাছ লাগানোর পরে টবে ঘন ঘন জল দেবেন না।
ড্রাগন ফলের ১২টি উপকারিতা
কি ভাবে টবে সালভিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা করবেন
চট্টগ্রাম অফিসঃ ২০২ নং বাড়ি,মেয়র গলি ২নং ঘেট,ষোলশহর।
ছাদে স্ট্রবেরি চাষ করে সাড়া ফেলেছেন আসিফ
চারা রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস।
২. আঁশের পরিমাণ বেশি থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে, এছাড়া আঁশ শরীরের চর্বি কমায়।
ছাদ বাগানের জন্য এমন গাছ নির্বাচন করতে হবে যার জাত খর্বাকার, মূলের গভীরতা কম এবং সারা বছর ফল দেয়। ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফলের জাত হচ্ছে, বারি আম-৩ (আম্রপালি), বাউ আম-২ (সিন্দুরী), থাই কাঁচা মিঠা, ব্যানানা ম্যাঙ্গো, বারি আম-১১, কাটিমন, সূর্য ডিম, পুনাই, বারি পেয়ারা-২, ইপসা পেয়ারা-১, থাই পেয়ারা, বাউ কুল-১, ইপসা কুল-১ (আপেল কুল), থাই কুল-২, বারি লেবু-২, বারি লেবু-৩, বাউ কাগজি লেবু-১। বারি আমড়া-১, বাউ আমড়া-১, থাই আমড়া, থাই মিষ্টি করমচা। গনেশ, পাকিস্তানি ড্রাগন ফল, বারি কমলা-১, বারি মাল্টা ১, বারি মাল্টা-৪। বাউ জামরুল-১ (নাসপাতি জামরুল), বাউ জামরুল-২ (আপেল জামরুল) ইত্যাদি। নানা ধরনের শাকসবজি লাগানো যায়। যেমন- লালশাক, পালংশাক, মুলাশাক, ডাঁটাশাক, কলমীশাক, পুইঁশাক, চুকুর, ক্যাপসিকাম, লেটুস, বেগুন,টমেটো, ঢেড়স, শিম, বরবটি, করলা, লাউ, ধুন্দল ইত্যাদি। সৌন্দর্য্য ও মনের প্রশান্তির জন্য বিভিন্ন ফুল যেমনÑ গাধা, গোলাপ, বেলী, টগর, জুঁই, গন্ধরাজ, জবা, টিকোমা, জারবেরা, শিউলি, এলামন্ডা ইত্যাদি। মসলা ও ঔষধিগুণসম্পন্ন মরিচ, ধনেপাতা, বিলাতি ধনিয়া, পুদিনা, কারিপাতা, পেঁয়াজ, রসুন, অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, ইত্যাদি লাগানো যেতে পারে।
ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফল গাছের click here মধ্যে : আম, বিদেশি কাঁঠাল (আঠা, ভোতাবিহীন রঙ্গিন জাত যা রোপণের দুই বছর পর ফল দেয়), পেয়ারা, বারোমাসী লেবু (কাগজি, সিডলেস, এলাচি), মাল্টা, কমলা, থাই বাতাবি, কুল (টক ও মিষ্টি), ডালিম, শরিফা, সফেদা, আমলকী, বারোমাসী আমড়া, জামরুল, অরবরই, বিলিম্বি, করমচা, ড্রাগন অন্যতম।
ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে এই ফলের বিভিন্ন জাত আনা হয়। নরম শাঁস ও মিষ্ট গন্ধ যুক্ত গোলাপি বর্ণের এই ফল খেতে অনেক সুস্বাদু আর তার সাথে এই ফল ভিটামিন সি, মিনারেল পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং ফাইবারের উৎকৃষ্ট উৎস। ড্রাগন ফ্রুট গাছ ক্যাকটাস সদৃশ্য এবং ছোট গোলাকার ফলের ভিতরের অংশ সাধারনত লাল ও সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। ড্রাগন ফলের ভিতরের অংশে ছোট ছোট নরম বীজ থাকে। আমাদের দেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযুক্ত এবং এখন পর্যন্ত পরিক্ষামূলক চাষেও ভালো ফলাফল পাওয়া গেছে। আপনি চাইলে বাড়ির ছাদ বাগানে বড় টবে বা ড্রামে ড্রাগন ফল চাষ করে শখ পুরণ ও পুষ্টি আহরণ দুটোই করতে পারেন। নিম্নে ছাদ বাগানে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করা হলো।